চারটে দেওয়াল মানে নয় তো ঘর
... ঋষি
সবকথা বলে দিলে যেমন সময়ের মুখ ভার
সবকিছু পেয়ে গেলে একলা অভিমান ,
কি আর বয়স তো নেই ?
এখন তো চোখের চশমায় সময়ের ভিক্তোরিয়া হ্রদ
বুকের ভিতর সাইবেরিয়ান পাখি
আর শীতকাল যেমনি হোক ময়শ্চারাইজিং ক্রিম।
.
কারো কারো ক্রোমজোমের প্রব্লেম থাকে
কারো কারো অধিকাংশ কিংবা লঘু রক্তকণিকার দোষ
কিন্তু কিছু দোষ যে সময়ের ,
এই শহরের বুকে বাড়তে থাকা সীসা
কোথাও ক্ষুদার্থ মানুষকে পিছনের দিকে হাঁটায়
ভাবতে বাধ্য করে পাখিদের অধিকার ।
.
কলমের নিবে আজকাল জমে থাকে দিনক্ষয়ী প্রতীক্ষা
আর ভয়ঙ্কর কিছু স্বপ্ন যা সময়কে রক্তাক্ত করে ,
কোথায় আমি তো অঞ্জন দত্তর মতো সত্যি গাইতে পারি না
" চারটে দেওয়াল মানে নয় তো ঘর" ,
আমি তো সুমনের মতো গেয়ে উঠতে পারি না
"এক কাপ চায়ে আমি তোমাকে চাই"
আমি এডেল ,জাস্টিন বিবার , সেরিন কারোর মতো গাইতে পারি না
পাখিদের গান।
আসলে সত্যি হলো আমি সত্যি লিখতে পারি না
শুধু শব্দের জাগলিংয়ে একের একের পর এক রক্তাক্ত কবিতা
ফিরিয়ে দেয় ১৯৭১ কিংবা জালিয়ানওয়ালাবাগ
মনে করিয়ে দেয়
এ শহর বেঁচে আছে ,এ শহরকে বাঁচতে হবে
না হলে জেসাস খ্রাইস্টের সত্যটা মৃত্যুতে বদলাবে।
No comments:
Post a Comment