চোখের বিষন্নতায় ডিমলাইটের নিস্তব্ধ আস্তানা নেমে আসছে দ্রুত
এই কবিতা কৃত্রিম আলোর নিচে হলুদ ট্যাক্সি
ফেরা আর না ফেরা
ফিরতে চাওয়া কিংবা ছায়াপথ
তারপর সব শূন্য ।
.
চমকে উঠলে চলবে না
নিজেকে নিজের ছায়া ভাবলেই বেশ একটা চরিত্র মনে হয়
তোমার বাড়িতে বারান্দা নেই
তবে কেন যেন দেখি বারান্দার রেলিং পেরিয়ে এক হুলো বেড়াল দুধ চাটছে,
এক সময় তাকে তুমি ওয়াল্টার বেঞ্জামিন পড়ে শোনাতে
তার পর তোমার বাড়িরই কার্নিশ বেয়ে সে বেপাত্তা
থিওরেটিকালি এলিয়েনেশন
এনার্জেটিক ফর্মে তুমি ছায়া ছায়া কবিতা ।
.
চলন্তিকা তুমি কি পেলে?
চলন্তিকা আমার ছায়া শরীরের ডাকনাম
শূন্যতা , ট্রেনের শব্দ ছাপিয়ে মোলায়েম ভোর।
আসলে চলন্তিকা হলো ভয়ানক নির্বিকল্প সমস্যা
ক্রমশ ভারী হয়ে উঠছে তার অবয়ব ,
গোয়া সমুদ্রের টুরিস্ট বাঙলোতে একটা অবয়ব পৃথিবী হয়ে গেলো
তারপর কখন যেন প্রশান্ত সাগরের পাশের দ্বীপ
তারপর শহর ,নগর ,গ্রাম
আমি পাগল হয়ে যাবো।
নোটেশনের চিহ্ন পেরিয়ে অ-কাতর যৌন গন্ধ
বিছানার অক্ষ থেকে ঢলে পড়ছে কারুকাজ
একটা রাত্রি মেলে ধরে সময় সাঁতার কাটছে
স্ববিরোধিতা
ঘুম পাড়ানীর গান
আমার ছায়ায় .....চলন্তিকা।
.
এলিয়েনেশন
... ঋষি