চালশের এক নিরুপায় দৃশ্য
এক পা বাড়ালে এগিয়ে সেতু পেরিয়ে ভালবাসা
অথচ নুনে নুন বালিয়াড়ী...ভিন্ন এর স্বাদ
সমুদ্রের সাথে,সমুদ্রের কাছে ক্লান্তি মাপি।
একলাই দাঁড়ায় ভাবনার ওপারের তোমার ছায়াকে বুকে নিয়ে
সমদ্রের বিশাল ঢেউতে আতশ কাঁচে ধরা পরে যায় ঠিক সুক্ষ চিড়গুলো
যাকে তুমি ব্যস্ততা বলো।
.
মা বলে সময় নিয়ে লিখতে ,লিখতে দেশ নিয়ে
অথচ মাস্টারবেশনের পরে পরে থাকে নিস্তেজ শরীরটা তোমাকে খোঁজে
ধমনীর অদৃশ্য লঙশটে ডিম-ডিম আলোয়
আমি দেখতে পাই দেশের মানচিত্র আর সীমান্ত।
অবাক যাই মিস্টিক তরংগদৈর্ঘ্যর উল্লাস বাহুতে
আকাশী নাভিমুলে
তারপর লাল-হলুদ-সবুজের তেরছা মিশ্রন
জানি দিগভুল হচ্ছে ক্রমশ।
.
জানি এই রং আমার নয়
জানি বাঁকা উপত্যকা ২-বি পেন্সিলের গা বেয়ে ঐশ্বরিক সৌন্দর্য
আমার নয় এ ছবি ,আমার অধিকার নেই এই আঁকার খাতায়
শুধু আঁকার পাতার কান্নার সল্টেড বিকেল
প্রতিটা পোয়াতি সকাল তুমি আসবে হয়তো
প্রতিটা অসামাজিক রাত্রি তুমি ডাকবে হয়তো
কিছুই ঘটে না।
...........শুধুই তেতো
ক্যানভাসে রং জল...জল রং... ডুব জল
নিরন্তর
তবু ছবির মাঝে আমি থাকি না কোথাও
শুধু পেন্সিল স্কেচের ভাঙা অন্ধকারে আমি জাগি
যেন প্রেত কোনো।
.
তৃতীয় চোখ
.... ঋষি
No comments:
Post a Comment