ভালোবাসার শরীর
... ঋষি
.
কে কতটা কার দিকে এগোলো
কে কতটা কার থেকে পিছোলো। কেন পিছোলো ?
আঠারো বছরের মেয়েটা প্রথমবার প্রেগনেন্সি পিলের স্বাদ পেলো
স্বাদ পেলো এই গভীর ভালোবাসার সহজে নিষিদ্ধ উন্মোচনের।
কিন্তু কথা সেটা ছিল না
কথা ছিল এই শহরের বাতাসে প্রতিটা মনিস্ট্রিতে জ্বলবে ভালোবাসার আলো
এত ভালোবাসা তবুও এত অন্ধকার কেন এই শহরে?
.
শরীর যায় শরীর আসে
মন পুড়লে মন আসে না,
অনুভূতির বাগানে আদম দাঁড়িয়ে থাকে নগ্ন পাপের শহরে
পেপারওয়েটে চাপা পড়ে যায় সম্পর্ক
বড্ড অল্প দামে
বড্ড অল্প ঘামে।
.
আমি প্রশ্ন করবো না
প্রশ্ন করবে ভাবের শহর দাঁড়িয়ে থাকা সেই যুবকের প্রথম প্রেম
তার কাছে সব ছিল
আজ শুধু সে আছে আর আছে তার জামার আস্তিনে এক লুকোনো পাপ
ভালোবাসা,
আর পার্সের পকেটে সেই চিঠিটা ,যেখানে লেখা
ইউ নো মোর এক্সিস্ট ইন মাই লাইফ ,
আই এম ভেরি হ্যাপি উইথ মাই হাজব্যান্ড।
প্লিজ ভুল বুঝবেন না
কারণের সময়ের নিয়মবলীতে একটা ষড়যন্ত্র ভালোবাসা
শুধুই কারণ ..........
ছেড়ে যাওয়ার
কাছে আসার ,
ভা লো বা সা র
তারপর পুড়ে চলার ,ভোলাবার চেষ্টায় মনে রাখার ।
.
কিছু মনে করবেন না
সত্যি হলো ভালোবাসার শুধু শরীর আছে
কিন্তু উপস্থিতি নেই।
No comments:
Post a Comment