সুপ্রভাত নিষিদ্ধ
... ঋষি
গাছের নিচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পরে থাকা অপেক্ষা
মাংসের দরজা খুলে বেরিয়ে এলো মানুষ।
মানুষ একা,নতুন কোনো কথা আমার বলা হলো না ।
সময়ের গভীরে শুয়ে অসংখ্য চরিত্রহীন শব্দের অসংখ্য ঠিকানা
মাংসের গন্ধে সময় কেঁদে ওঠে।
.
জানালা দিয়ে জ্যোৎস্ন্যা আসে
আসে বুকের ভিতর দাঁতে লেগে থাকা মাংসের টুকরোগুলো
একলা নেমেসিস্ দাঁড়িয়ে থাকে পাহারায়
পাগল বোধহয়
খুঁচিয়ে তুলি জান্তব জীবন ,
রমনীর কোলে মাথা রেখে হল্কা মারে আগুন
জীবন যেন গুছিয়ে বসে আজকাল একলা ফোকলা দাঁতে।
.
রমনীদের উচ্চতা আমার থেকে ছোট কিংবা বড়
সম্পর্কে কি দাঁড়ায়
পুরুষের ভিটেতে একলা গাছের তলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে অপেক্ষা,
জানি আমি কারণ
আমার নিজের প্রতি ঘৃনা আছে।
তাদের নিয়ে লিখিনি
তাদের কোমরের কামড়ায় মেদ
ভাত খেতে দিলে আমি চেটেপুটে ঘষে তুলি থালা শুদ্ধ।
টেনে সময় কমাতে গেলে ব্লাউজ খুলে যায়
অশ্লীল শব্দদের ভিড়ে জীবন জলকেলি খেলে,
পরিবার প্রকল্পে আমি দেখে শুনে শিখেছি
আমার কবিতার তোমায় ছাড়াও জন্মায়।
যেমন বহু ছাত্রী সুন্দর মাস্টারমশায়ের স্বপ্নে নদী ভেজায়
ভাঙে নিশিদ্ধ পর্দার ওপারে বেড়াজাল,
সুপ্রভাত নিষিদ্ধ।
.
ঠোঁট সেকে সেকে উচ্চারন করি ফ্রকভরা দুপুর
আমার বুকের কোটরে এক নিঃশ্বাসে খিলখিল করে হাসছে কেউ
অথচ বুকে রাখা ছাইদানি।
No comments:
Post a Comment