সাধের লাউ বানাইলে মোরে বৈরাগী
... ঋষি
আমার ভিতরে একটা একতারার শব্দ
অন্য পুরুষ।
আমার ভিতরে ঝোঁপঝাড় , গাছপালা ,বেড়ে ওঠা নিকোটিনের ছাই
সময় চাই
কোনো একটা ব্যক্তিগত সড়ক দিয়ে হেঁটে চলা প্রতিশ্রুতি
রোজ রাতে পীড়িত করে আমার আয়নায়।
বাউন্ডুলে মন গেয়ে ওঠে
" সাধের লাউ বানাইলে মোরে বৈরাগী "।
.
আমার শরীরের দুভাগ করে রেখে যায়
আমি আর আমার আয়না।
অন্যপ্রান্তে দাঁড়ানো কবির যন্ত্রনা বলে সময় কেন পরিযায়ী।
ক্যানভাস ,স্ক্যালপচার ,হাতঘড়ি আর মৃতদেহ
সত্যি বেঁচে থাকাটা আয়নার এপাশে মুখ ভেংচায়
ভিতর দিয়ে কেউ বলে
সঙ্গমের সময় স্ট্রবেরি কন্ডোম লাগানো বাধ্যতাময় কিংবা সাবধান,
চলন্তিকার মাসের চারদিন করো - না আসতে পারে।
.
পৌরুষের মৃত্যুর পর
প্রেয়সীরা ঘিরে দাঁড়ায় একটা মৃতদেহ ,কিছুটা থুথু দেয় চিতার আগুনে ,
কারণ যাদের ধর্ষিত হতে হয় রোজরাতে চাঁদের দর্শনে
তাদের প্রতি করো -না আর করুনা
সমাজের ব্যালেন্স শিটের পুরুষ নামক জাঙ্গিয়াতে লুকোনো থাকে।
রামকিঙ্করের সেই সাঁওতাল রমণীর কোদাল বানাতে ভুলে যান
লেনিনের হাত থেকে কাস্তে ঝরে পরে
একটা অনবদ্য সৃষ্টি বিদেশী কিছু ফিল্মফেয়ারে গিয়ে ভারতবর্ষ সৃষ্টি করে
.আর তখনি
আমার ভিতর কোনো বাউন্ডুলে পুরুষ বীর্যপাত করে
জন্ম - জন্ম - জন্ম !
গাইতে থাকে আপন মনে
" সাধের লাউ বানাইলে মোরে বৈরাগী "।
No comments:
Post a Comment