স ম য়ে র গল্প
... ঋষি
খালি শহরের পথে যেন কোন বিষাদ লুকিয়ে
সেই মেয়েটা হেঁটে চলে একা শৈশব, যৌবন, শ্যামের বাঁশী,
ফিরে আসে যোগ্যতায়,
একটা ফ্রক পরা স্বপ্ন দেখা চোখ রাস্তার পাশে খুঁজে নেয় ওষুধের দোকান
মেয়েটা বারংবার চেয়ে থাকে ওষুধের দোকানের গোঁফ না ওঠা ছেলেটার দিকে।
স্বপ্ন উঁকি মারে মেয়েটার পুর্বজন্মে
তারপর শেষ দৃশ্য
আজও মেয়েটা জেগে থাকে প্রতি রাতে নক্ষত্র চোখে।
.
গল্প ফুরোয় না
আসলে সময়ের গল্পগুলো জীবন্ত সর্বদা কারণ ঘড়ির কাঁটা।
মেয়েটা হেঁটে যায় তার প্রেমিকের হাত ধরে কলেজের ফাঁকে
শ্মশানের মাঠে মেয়েটা চেয়ে থাকে পুরুষের সাহসের আশায়
বিকেল ফুরিয়ে যায়,
শব্দরা সব ফিকে হয়ে আসে
কিন্তু মেয়েটা আজও প্রেমিক খোঁজে, খোঁজে সাহস প্রেমিকের বুকে।
.
শুনেছি অবিবাহিত মেয়েদের গরীব হওয়া পাপের
কারণ বিষাক্ত চোখ চিরকাল খোঁজে যুবতীর ছেঁড়া পোশাকের ফাঁকফোঁকড়,
শুনেছি সুন্দরী মেয়েদের কাঁচের চোখ থাকে
দুরবীন দিয়ে তারা দেখতে চায় সময় নিজের স্বপ্ন সাজিয়ে।
অথচ মেয়েটা হেঁটে চলে সময়ের মতে পতির হাত ধরে ধর্মগ্রন্থে
মেয়েটাকে সুন্দরী বলা চলে,
আবার চলেও না
কারণ শ্বাপদের চোখে ঈশ্বর সর্বদা আবাসিক থেকে যায়।
তারপর রাত আসে পেঁচার চোখে
সুন্দরী মেয়েটা তখন দুরবীনে দেখে বালিঘরি,
সকাল হয়ে যায়
এই সমাজে বাড়তে থাকা জীবিত ও মৃত স্বপ্নের ভীড়ে
আরেক স্বপ্ন হারিয়ে যায়।
.
আমি ঈশ্বর নই যে সময় গড়তে পারি
তবে আমি লিখতে পারি কবিতায় সেই মেয়েটাকে যে বালিঘড়ি।
হয়তো সে কোন সাঁওতাল রমণী কিংবা পোড়খাওয়া কোন গৃহস্থ রমণী
হতে পারে কোন সোনাগাছিতে বসা মাংসের শরীর
কিংবা প্রেমিকা
কিংবা মিছিলে সামনে দাঁড়ানো প্রতিবাদ।
সে আমাদের চেনা হতে পারে, হতে পারে অচেনা
কি আসে যায় তাতে
আমার কাজ লেখা আমি লিখছি
আর আপনারা পড়ছেন সময়ের ঘড়িদের গল্প কথা।
... ঋষি
খালি শহরের পথে যেন কোন বিষাদ লুকিয়ে
সেই মেয়েটা হেঁটে চলে একা শৈশব, যৌবন, শ্যামের বাঁশী,
ফিরে আসে যোগ্যতায়,
একটা ফ্রক পরা স্বপ্ন দেখা চোখ রাস্তার পাশে খুঁজে নেয় ওষুধের দোকান
মেয়েটা বারংবার চেয়ে থাকে ওষুধের দোকানের গোঁফ না ওঠা ছেলেটার দিকে।
স্বপ্ন উঁকি মারে মেয়েটার পুর্বজন্মে
তারপর শেষ দৃশ্য
আজও মেয়েটা জেগে থাকে প্রতি রাতে নক্ষত্র চোখে।
.
গল্প ফুরোয় না
আসলে সময়ের গল্পগুলো জীবন্ত সর্বদা কারণ ঘড়ির কাঁটা।
মেয়েটা হেঁটে যায় তার প্রেমিকের হাত ধরে কলেজের ফাঁকে
শ্মশানের মাঠে মেয়েটা চেয়ে থাকে পুরুষের সাহসের আশায়
বিকেল ফুরিয়ে যায়,
শব্দরা সব ফিকে হয়ে আসে
কিন্তু মেয়েটা আজও প্রেমিক খোঁজে, খোঁজে সাহস প্রেমিকের বুকে।
.
শুনেছি অবিবাহিত মেয়েদের গরীব হওয়া পাপের
কারণ বিষাক্ত চোখ চিরকাল খোঁজে যুবতীর ছেঁড়া পোশাকের ফাঁকফোঁকড়,
শুনেছি সুন্দরী মেয়েদের কাঁচের চোখ থাকে
দুরবীন দিয়ে তারা দেখতে চায় সময় নিজের স্বপ্ন সাজিয়ে।
অথচ মেয়েটা হেঁটে চলে সময়ের মতে পতির হাত ধরে ধর্মগ্রন্থে
মেয়েটাকে সুন্দরী বলা চলে,
আবার চলেও না
কারণ শ্বাপদের চোখে ঈশ্বর সর্বদা আবাসিক থেকে যায়।
তারপর রাত আসে পেঁচার চোখে
সুন্দরী মেয়েটা তখন দুরবীনে দেখে বালিঘরি,
সকাল হয়ে যায়
এই সমাজে বাড়তে থাকা জীবিত ও মৃত স্বপ্নের ভীড়ে
আরেক স্বপ্ন হারিয়ে যায়।
.
আমি ঈশ্বর নই যে সময় গড়তে পারি
তবে আমি লিখতে পারি কবিতায় সেই মেয়েটাকে যে বালিঘড়ি।
হয়তো সে কোন সাঁওতাল রমণী কিংবা পোড়খাওয়া কোন গৃহস্থ রমণী
হতে পারে কোন সোনাগাছিতে বসা মাংসের শরীর
কিংবা প্রেমিকা
কিংবা মিছিলে সামনে দাঁড়ানো প্রতিবাদ।
সে আমাদের চেনা হতে পারে, হতে পারে অচেনা
কি আসে যায় তাতে
আমার কাজ লেখা আমি লিখছি
আর আপনারা পড়ছেন সময়ের ঘড়িদের গল্প কথা।
No comments:
Post a Comment