পাখিদের ঘর
,,, ঋষি
আমি শরীরে চায়
একান্ত ব্যক্তিগত হয়ে পরে শরীরের কোষে প্রাধান্য
কথা বলার সময় শত শত মৃত হাসির কথা মনে পরে
মনে পরে বুকের কেবিনেটে জমানা একশো আঠারো মুহূর্ত
মুহূর্ত কাছে আসার ,সরে যাওয়ার
দূরে সরে থাকার।
.
আমার বুকের ভিতর শত শত রাত পাখি হয়ে ওড়ে
তারা নেমে আসে একলা নিশ্চিন্ত ছাদে
ধীরে ধীরে সূর্য ডুবে যায় এই শহরে কোনো একদিকে তখন আলো ফোটে ,
মানুষ ভুলে যায় মানুষ একা কাঁদে না
কাঁদে মানুষের ভিতর শত শত মুহূর্ত ,আহত পাখি
ফিরে আসে তখন বাসায়।
.
মানুষ মারা যায় ,ধীরে ধীরে ভিড় বাড়ে পাশে দাঁড়ানোর পরিকল্পনারা
কিন্তু মানুষ জানে মানুষের দুঃখগুলো বুক বাক্সে বন্দী থাকে
বন্ধক রাখে না কেউ ,
শুধু বন্ধক রেখে সম্পর্ক খাঁচায় আটকানো পাখি।
বুকের বারান্দায় জমে ওঠে অনেকদিনের পুরোনো নেশার বোতল
বরফের নখ ,হৃদয়ের রক্ত আর সাদা হয়ে যাওয়া ঠোঁট
সূর্যাস্ত হলে আমার সারা শরীরে জমা হ ওই ক্লান্তি
আবার হয়তো ফিরে যেতে হবে পাখিদের ঘরে
আবার সকালের অপেক্ষায়।
No comments:
Post a Comment