বদলানো দিন
,,,, ঋষি
অনেকে বাংলা সাহিত্যে অনেক কিছু বলে গেলেন
বলে গেলেন অনেক অনেক কথা
আমি কথার সাগর পান করে কখন যেন একটা শব্দ হয়ে বাঁচতে চাইলাম ,
দিক বদলে গেল
দিন বদলালো
বদলালো চলন্তিকা মিশরীয় শরীরে স্নেক স্টোরিতে।
.
১১৮ পুরনো বাহাদুর রোড
কলকাতার ম্যাপে হারিয়ে যাওয়া জঙ্গলের সফরে
বিশেষ লিখতে গিয়ে
লিখে ফেললাম এক গাদা অন্ধকার কালো ব্ল্যাক অক্ষরে ,
সকলে ঈশ্বর বিশ্বাস করে
আমি বিশ্বাস করি মানুষ মাত্র শয়তান আর ভগবান।
.
নিরুদ্দেশের ভূমিকায়
আলোচনা শব্দটা মায়ের পেটে মৃত সন্তানের ভবিষ্যৎ
এঁকেবেঁকে বয়সের পাহাড়ে নতুন দিগন্ত
আজকাল ভীষণ চিৎকার করতে ইচ্ছে করে
চিৎকার করে রাষ্ট্রের শঠতা, অমানবিকতা, সাম্প্রদায়িকতায়
না বিপ্লবী না আমি
বিপ্লব শব্দটা এই সভ্যতায় কেরানির মাইনের মতো মাসিক
তারপর সবাই ঘুমিয়ে পরে
জেগে থাকে পুঁজিবাদ ,অন্ধকার
আর
ফুটপাথে সেই রেস্টুরেন্টে কাজ করা শিশুটা
যার কাছে মাধুরীদীক্ষিত শরীরের খোঁজ।
প্লিজ ঘাবড়াবেন না
মানুষের ক্রোধ আজ শুধু ক্লান্ত বিছানায় নিয়মিত সেক্সের মতো কিছু
আর মানুষের বিপ্লব সে হলো বদলানো বেশ্যা কলগার্ল উপাধিতে।
চোখের রক্ষক সবাই
আর বুকের রক্ষক আজও নারীদের ব্রেসিয়ারের আঁট
যা সকালের আলোতে একটু হলেও বোঝা যায়।
No comments:
Post a Comment