মহাকালের জরায়ু
... ঋষি
খুঁজছি শুধু খুঁজছি
এইবার এক চিলতে আমার ছাদের পাশে একটা গাছ হব
আকাশ ছোঁয়া।
একটুখানি শান্তি চাই
তারজন্য মহাকালের দরজায় কাটিয়ে দেবো মৃত্যুমুখী জরায়ু ,
জন্ম দেবো অজান্তে করা পাপ
গর্ভমুখে আগ্নেয়গিরি লাভ ঢেলে দেবো
ধ্বংস সব সময় মানুষের।
.
ডুবছে ভাসছে নরকের আকর্ষণীয় যন্ত্রনা
ব্রেনে ব্রাউনকে প্রেমের প্রস্তাব দেব কি না ভাবছি ,
দাঁড়িয়ে আছি নিজস্ব স্নানাগারে
সেখানে কুলকুচি করে তুলে দিচ্ছি গতরাত্রের বীর্যের দাগ।
মানুষ ফুটছে না ডিম ফেটে
শিশু হাসছে না
যন্ত্রনা তৈরী হচ্ছে ,
খবরের কাগজের টি আর পিতে দাঁড়িয়ে ধর্ষিত টুকরো টুকরো শরীর।
.
জীবনে প্রহসনের থেকে বেশি শীৎকার পাগলের প্রলাপে
ঈশ্বরের বাজারে দর কষাকষি নিয়ে আজ বসবো মাছের বাজারে ,
মেছো রমণীর উপছে ওঠা আঁশটে গন্ধ
ঝুলে থাকা লুকিয়ে দেখা চাঁদ
আঁশ বটিতে ছাড়ানো মানুষের চামড়া সব বিক্রি হবে
কারণ আজকাল দুঃখ খুব সহজেই বিক্রি হয়।
মৃত্যুর কাছে মায়া
জীবনের কাছে আনন্দ
রাজনীতি আর সমাজের কাছে বাঁচা
মিথ্যে ডাইরিতে লেখা চলন্তিকা তোমায় ছাড়া বাঁচবো না।
কাল ভোরবেলায় কেউ যদি আমার আঙ্গুল চায়
যদি বলে আমাকে স্পর্শ করো আমি তোমার কবিতায় হারায় ,
সত্যি বলছি মায়ের দিব্যি আমি তাকে জ্বলিয়ে দেব
কারণ যন্ত্রনা আর কবিতার পরিচয় শধু ভাবনায়।
No comments:
Post a Comment