Thursday, September 27, 2018

বরফ শরীর

বরফ শরীর
..... ঋষি
......................................................................................
মেঘগুলো ভাসিয়ে দিচ্ছে মনের ইচ্ছে
ডানহাতে মুঠো করে ধরা সম্ভাবনা ,আর অন্যহাতে হৃদয়।
দুহাতের দূরত্বের ফাঁকে অসংখ্য ঝোড়ো হাওয়া
ক্রমশ প্রকাশ দূরে কোথাও ,দূরে দূরে।
বৃষ্টির সম্ভাবনা
দূরে পাহাড়ে কোথাও বরফ সকাল।
.
শিরশিরে শীত ছুঁয়ে অনন্য সময়
চলন্তিকা কোথায় তোমার শীতের কাপড় ,কোথায় দস্তানা।
বৃষ্টি আঁকা কথাগুলো আঁকাবাঁকা  পাহাড়ি পথ
হৃদয়ের থেকে দূরে ,খুব দূরে।
আকাশে অন্ধকার মেঘ ঝগড়া করছে হৃদয়ের ফাঁকে
বরফ জমছে হৃদয়ের ঘরে।
থর থর করে কাঁপছে শরীর ,,,,,বরফ শরীর
প্রস্তর যুগের পরে এ শুধু প্রতীক্ষা শীতল হওয়ার।
চলন্তিকা বাইরে দুর্যোগ ,ঘরের ভিতরেও
কোথায় পথ ,,আকাশ মেঘে
হৃদয় ভাঙা নীরবতা।
.
মেঘগুলো ভ্যাসীয়ে দিচ্ছে মনের ইচ্ছে
বরফ শরীরে নেশা তোর আখরোটে দাঁতের দাগ।
দুহাতের দূরত্বের ফাঁকে অদৃশ্য চাপানউতোর
আর কত দূরে।
বৃষ্টির সম্ভাবনা
তোমার বরফ পাহাড়ে আমার পায়ের ছাপ। 

Wednesday, September 26, 2018

সব মিথ্যা

সব মিথ্যা
,,,,,,ঋষি
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
মাঝে মাঝে মৃত্যুর পাশে এসে দাঁড়াই
মাঝে মাঝে সময়ের।
কিছু মিল থেকে যায় সময়ের মৃত্যুর
গন গন করা চিতার আগুন,পুড়তে থাকা অস্তিত্ব।
কিশলয় থেকে চামড়ার ভাঁজ, ক্রমশ বিকলাঙ্গ  সময়
শ্মশানের ছাই আর পুড়তে থাকা অস্তিত্ব সাক্ষী।
.
চলন্তিকা এটা মৃত্যুর সাক্ষর
অপেক্ষারত নিথর শরীরগুলো আর কিছুক্ষন।
তারপর
উড়তে থাকা খই আর কিছু স্মৃতি।
পরে থাকা রাজপাট,পরে থাকা সম্পর্ক
সব শুধু সাক্ষী কোনদিন জীবিত থাকার।
সময় চলিয়া যায়
হাওয়ার পলকে প্রায়, মৃত্যু সত্যি, বাকিগুলো নাটক
,
মাঝে মাঝে সময়ের মাঝে এসে দাঁড়াই
সত্যি কি মৃত্যু?
সময়ের মোচড়ে বুকের অভিধানে অজস্র পুঁথিঘর
সব মিথ্যা হয়ে যায়।
পুড়তে থাকা শরীরটা শুধু সত্যি আর বাকিটুকু
মিথ্যা সব, সব মিথ্যা অভিনয়।

এলোমেলো

এলোমেলো
,,,,,,,ঋষি
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,  ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
আমার চারপাশে অসংখ্য মৃতদেহ
শুধু অবাক হয়ে দেখা আমি নেই কোথাও।
যারা আছে, তারা ছুঁয়ে ছুঁয়ে এই সময়ের দরজায়
দরজা খোলা অভিনয়, শুধু আছি তাই।
স্থাবর অস্থাবর বারুদের পথ
মাঝখানে দেয়ালে জন্ম, মৃত্যু সমবায়।
,
আসা, যাওয়া
প্রিয়জন,প্রিয়মুখ,প্রিয়হাসি,নষ্ট ভালোবাসাবাসি।
আমি ব্রাত্য
ব্রাত্য সময়ের অভিনয়,নাটক শেষে ফুলস্টপ।
বেয়ারা সময়ের ধুলো ওড়া যাবতীয় লম্পটপানা
সর্বনাশা নেশা বাঁচার লোভ।
মাঝে মাঝে প্রশ্ন আসে মনে আমি কি বেঁচে
নাকি মৃত্যুর পোরোওয়ানা শুধু নিশ্চিত প্রায়।
,
আমার চারপাশে মৃতদেহ
প্রিয় শোক আমাকে ছুঁয়ে ধিকি ধিকি আগুনের শিখায়।
প্রিয় মুখ ছলছল অধিকারের দরজায়
বড় একা,আরও একা তাই।
এইবার বোধহয় সময় আমার যাওয়ার
এলোমেলো এই কবিতায়।

চিৎকার

চিৎকার
.... ঋষি
''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''
কতগুলো বছর পেরিয়ে গেছে
আরও কত যাবে ,আমি তুমি মুখোমুখি ছায়াছবি।
সময় বদলাবে
বদলাবে মুখের আদলে সময়ের মুখ। 
কিন্তু অদ্ভুত
সেই রজনীগন্ধা ছড়ানো পথে হঠাৎ দেখা হয়ে যাবে তোমার আমার।
.
এটা সত্য ছিল
উঠে আসা বুকের বোতাম খোলা ইচ্ছা
অভি না যাও ছোড়কে , দিল অভি ভরা নাহি।
অদ্ভুত সেই মোহো মুগ্ধকর অনুভূতি
তোমার গন্ধ ছুঁয়ে যাওয়া বাতাসে
ঠিক এমনি প্রতিবার,বারংবার।
মনের কেবিনে হৃদয়ের বোতামখোলা বাসনাগুলো
নিজের কাছে জমতে থাকা মুহূর্তরা  চিৎকার করে।
আর তারপর
চারপাশ শান্ত তুমি দাঁড়িয়ে দূরে
আর আমি চৌ রাস্তায়। 

কতগুলো বছর পেরিয়ে গেছে
আরও যাবে ,যেমন সরতে থাকা রেলের লোহারপাতগুলো।
আর তারপর
কোনো একদিন ,কোনো একমুহূর্তে ঠিক দেখা হবে।
কিন্তু অদ্ভুত
তখন তুমি চিনবে সময় আর আমি হয়তো সময়ের দাস।

Sunday, September 23, 2018

তবু মানুষ যে

তবু মানুষ যে
..... ঋষি
===========================================
জানি মানুষ  সত্যি বলে না
সত্যি বলে না সময়ের অধীন  কিছু বিনিময়
তবু মানুষ যে ,বিশ্বাস করতে হয়।
জানি সময় কোনো একতারায় বাজতে থাকা ক্রমাগত  স্বপ্ন
আর স্বপ্নরা সব সত্যি হয় নি ,তবু মানুষ যে
স্বপ্ন দেখতে হয়। 

তবু মানুষ যে
ইচ্ছা জাগে আকাশ ছোঁয়ার ,
লোভ হয় সময়ের ওপারে প্রতিটা না পাওয়ার সাথে
নিজেকে সাথে দেখতে।
তুমি বলো স্পর্শ ,কোনো অধিকার অংকুরিত ইচ্ছা গাছ
কখন যেন বিশাল মহীরুহ ,
আসলে মানুষ যে ,তাইতো স্পর্শ।
আমরা সকলে বলি প্রেম ,কখনো বা নিজের স্বাধীনতা
আর প্রেম সে যে  খোলা আকাশের পাখি
তবু মানুষ যে
মাঝে মাঝে উড়তে ইচ্ছে হয়।
জানি না জন্ম কি  ,জানি না মৃত্যু  কি
তবু মানুষ যে
তাই তো বাঁচতে ইচ্ছে হয় তোমার সাথে।

জানি মানুষ কখনো সত্যি বলে না
আমিও বলি না ,তবু মানুষ যে
কখনো কখনো সময়ের সাক্ষীতে মিথ্যা বলা।
বুদ্ধং শরণং গচ্ছামি,ধম্মং শরণং গচ্ছামি
সব জানি তবু মানুষ যে
মাঝে মাঝে তাই ভুল হয়ে যায়।

Saturday, September 22, 2018

কতবার ভেবেছিনু

কতবার ভেবেছিনু
..... ঋষি
=======================================
"কতবার ভেবেছিনু আপনা ভুলিয়া

তোমার চরণে দিব হৃদয় খুলিয়া ॥"
.
 অদ্ভুত
নিজের ভিতর কোনো পরিবর্তন
আকাশ  ছোঁয়া সাক্ষী।
.
অদ্ভুত কোনো বিসর্জনের পর
আবার আবাহন।
ঈশ্বর সাক্ষী এই হৃদয়ে অজস্র মোচড় ,,অজস্র যন্ত্রনা
সব তোলা থাকলো তোমার জন্য
কারণ তুমি তো বলো " মন্দবাসা "।
.
জীবন ফুরিয়ে চলে ক্রমাগত আরও গভীরে
অথচ মানুষের পিছনের দরজায় তালা ,আর সামনে
কোনো আস্তরণ ,হয়তোবা আয়না।
কিন্তু তুমি জানো কিছুতেই বলা যায় না
" ভালোবাসা  "।
.
অদ্ভুত
তোমার আয়নায় দেখা মুখ
 ভালোবাসার  আকাশ মুক্তি।
.
" আপনি আজিকে যবে শুধাইছ আসি,

কেমনে প্রকাশি কব কত ভালোবাসি॥"

Wednesday, September 19, 2018

বাহোমে চলে আ

বাহোমে চলে আ
.... ঋষি
....................................................................................

বাহোমে চলে আ  .....

Where the imagination of another world
Without pain, without any pain ...

খুব সহজ বলা না স্যানোরিটা
তোমার বুকের পাথর হাতড়ে আজকাল উঠে আসে
কিছু অব্যক্ত নিরুপায় সময়।
.
ব্যস্ত ভাঙ্গন জুড়ে টুকরো টুকরো সময় লিপি
বালির উপর আঁচড়গুলো হারিয়ে যায় সময়ের স্রোতে।
মেঘ ভাঙে বৃষ্টি যেন নিরুপায় নোনা জল
জং ধরা সময় মুহূর্তরা অচল সময়ের অধিকার।
.
আজকাল ঘুম ভাঙা চোখে লেগে থাকে
স্যানোরিটা সে অসময়ের স্বপ্ন
খুব সহজ ভাঙা তাই না।
.
Where the time starts, maybe there ends
Survival of the rest ....
.
ছু কর তেড়ে মনকো ...

Monday, September 17, 2018

জং লী ঘোড়া

জং লী ঘোড়া
,,,,,,,,, ঋষি
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
আবারও ভালোবাসা
আশ্বিনের কোন এক সকালে আকাশের ঘুম  ভাঙা মেঘ
সতীর্থ সময়ের মুখে আদলে হাসি।
আসলে তোকে ভুলে থাকাটা একটা নিয়ম
কারণ নিয়মের ঘরে রাখা অন্য দিন
যেখানে সত্যি তুই অনিয়মিত।
,
আজ থাক পুরোনো কথা
তবু অনেকদিন মুঠোফোনের বারান্দায় জমানো স্মৃতি ।
সেলফিতে জমা তোর আখরোট ঠোঁট
আর গভীর চোখ।
জানি এই সব অনিয়মিত
তবু
সত্যি কি জানিস আমি যে জংলী
আমার নিয়ম ভাঙার ইচ্ছা রাখা তোর বুকে দাঁতের দাগে।
কিংবা অসময়ে যদি যায়না দেখিস
দেখবি একটা জংলী ঘোড়া শুধু দৌড়োচ্ছ
স্বপ্ন পাড়ে তোর দিকে।
,
আবারও ভালোবাসা
অশ্বিনের দরজা খোলা রৌদ্র তোর মুখে চোখে
আর আমার চোখে শুধু জমানো মুহূর্ত।
আবারও হবে দেখা কোন এক দিন ,কোন মুহূর্তে
সত্যি কারণ ছাড়া
তবু কারণগুলো সেদিন জংলী ঘোড়া আমার বুকে। 

স্বপ্ন শহর

স্বপ্ন শহর
...... ঋষি
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
স্বপ্ন স্বত্ব বিক্রী হয়ে যায় ভোর রাতে
তারপর ঝরে পরে অসংখ্য শিশির বিন্দু
ভোর হয় শহরে।
.
ব্যস্ততা
ঘুম ভাঙা সকালে অন্য এক সকাল
দৌড় দৌড় সাম্রাজ্যের অধিবাস নিয়মিত এই শহরে।
তারপর আবার সেই সন্ধ্যে
সমস্ত অধিকারের হিসেবে দিন ফোঁড়ানো তত্ব কথা।
,
আবার অধিকার
শহর বলে এই সময় চোখ ধাঁধানো ,সিস্টেমেটিক বন্ধন।
আর মন
খোলা আকাশের খোঁজে সপ্তসাগর পার
আসলে এই শহরে ভালোবাসার ঘর নেই।
,
স্বপ্ন স্বত্বের অধিকার ভাঙার ভিড়
ঘরের ভিতর ছোট ছোট ঘর
কে আপন আর কে পর।

Thursday, September 13, 2018

অনুচ্চারিত

অনুচ্চারিত
,,,,ঋষি
........................................................
ঠিক এমনি হওয়ার কথা ছিল
কথাকলি, দৃশ্যত তোমাকে মানায় ভালো।
নিজের উচ্চারিত শব্দগুলো
ঢোঁকগেলা শব্দদের একলা আপন।
আসলে উপন্যাসের শেষ পাতায় নামগুলো বদলায়
কিন্তু বদলায় না চরিত্রের জীবন যাপন।
,
দেরাজে সাজানো মুহুর্তরা সব একা থাকে
একা থাকে জীবনের ক্ষুদিরাম।
জনতা হাততালি দেয়,
হয়তো জীবনও সেখানে দাঁড়িয়ে।
জনতা স্টোভে জীবনের খুশিরা সেদ্ধ হতে থাকে
অথচ অবাককান্ড জীবন হাসছে নকল আর হাসতে থাকে।
জনতা হাততালি দেয়,
সকলে ভালো থাকে আর জীবনও।
,
ঠিক এমনি হওয়ার কথা ছিল
কথাকলি,অজস্র মুহুর্তদেত ভীড়।
নিজের অনুচ্চারিত ইচ্ছাগুলো
একা থাকা সময়ের জীবনযাপন।
আসলে উপন্যাসের শেষ পাতায় অমীমাংসিত জীবন
বদলায় না, শুধু বাঁচে... একলা আপন।

দূরে,আরও দূরে

দূরে,আরও দূরে
.....ঋষি
.....................................................
শতসহস্র বছর ভুলে আছি
খুব ভালো আছি, আরও ভালো,
আরো একা আছি।
মন বলে পৃথিবী থেকে দূরে আছি
যত দূরে
আরও বেশি দূরে আছি।
,
সময়
প্রত্যন্ত গ্রামে সবুজ প্রান্তরে থাকা শিশির ফোঁটা।
নিঃশব্দে ঝরতে থাকা এলো হাওয়া
আবিষ্কারগুলো নিজের কাছে একা হওয়া।
ঠিক যেন
সময়ের বিষ
শেষ বুকে হেঁটে চলা, পুড়ে চলা কথা অহর্নিশ।
আলো
ফুরিয়ে যাওয়া প্রান্তরে মিথ্যা কিছু পাওয়া।
,
আজ বহুদিন দূরে আছি
খুব ভালো আছি, আরও ভালো
তোমাকে ভুলে আছি।
মন বলে
আরও আমি দূরে আছি
দূরে জানি আমি বহুদূরে আছি।


Saturday, September 1, 2018

Kancher opare bristi



কাঁচের ওপারে বৃষ্টি 

...... ঋষি 

=========================================

নিমেষে ছুঁতে পাওয়া তুই 

আজকাল আমার শহর জুড়ে মনখারাপ। 

তোর কলার টিউনে স্তব্ধতা 

অনবরত বৃষ্টির শব্দ আমার ডেস্কটপে ফুটে ওঠে। 

কাঁচের ওপারে বৃষ্টি 

অন্যমনস্কতায় ছুঁয়ে হৃদয়ের বিছানা ,বালিশে।

.

সব কথা বলতে নেই 

বলতে নেই বুকের চোরাবালিশে নিদ্রাহীন উপস্থিতি তোর।  

সময়ের উপস্থিতিতে আসন্ন শারদীয়ার উষ্ণতা ছুঁয়ে আমার শহর 

কিন্তু শহরের ধুলোয় চিরকালীন সেই বিরক্তি। 

শুধু অসময়ের বৃষ্টিতে কেন জানি আমার লোভ 

লোভ বেড়ে ওঠা ম্যানিপ্ল্যান্ট যেন ,

যে আকাশ ছুঁতে চায়। 

ছুঁতে চায় কোনো গভীর মুহূর্তের পোড়ামাটি 

যা শুধু সময়ের উপলব্ধি। 

চিলে কোঠায় লুকোনো কিছু সম্বল 

শুধু তোকে ছুঁয়ে বৃষ্টিতে ভিজতে চায়। 

.

নিমেষে কিছু একা থাকা মুহূর্ত 

সময়ের স্কেলিটনে লুকোনো অবাধ্যতা নেশালু।

তোর মুঠো ফোন আজকাল বৃষ্টির শব্দ 

অনবরত ছুঁচ ফোঁটায় আমার ভিতরে বাহিরে। 

কাঁচের ওপারে বৃষ্টি 

তবু কি করে জানি আমি ভিজে যাই। 

.একটা কবিতা আমি তুমি

আমার কবিতা পেলেই আমি তুমি হয়ে যাই তোমার মতো আটপৌরে শাড়ি পরি, হাতে কলম কোমড়ে আঁচলটা গুঁজে তোমার মতো উনুনে আঁচ দি  হাঁড়িতে পরিমাণ মত শব্দ, জল...