নোংরা মেয়ে
... ঋষি
মেয়েটা দাঁত কেলিয়ে শাড়ি সরিয়ে দাঁড়ায়
যার যোনিতে বাস করে অজস্র বীর্যপুত্রের ছড়ানো সমাজ।
মেয়েটা পথ চলতি লোকের গায়ে পরে হাসতে থাকে
খারাপ ইঙ্গিতে ডেকে নেয় ন্যংটো অন্ধকারের দিকে।
মেয়েটা তার পুরুষমানুষগুলোকে খদ্দের বলে ডাকে
মেয়েটা রাস্তায় দাঁড়ায় প্রতিরাতে বিক্রি হবে বলে।
প্রাচীন রহর্স্য
ঈশ্বর জানেন আসলে মেয়েদের খিদে পেলে ন্যাংটো হয়ে যায় ,
সমাজ জানে
মেয়েদের শরীর জাগে তাইতো ওরা বাজে মেয়ে।
মেয়েটা ঠিক কতটা বাজে ?
এই বাজারে দু পা ছড়িয়ে বসে গেলে মেয়েদের বিকিয়ে যায় গোলাপের পাঁপড়ি
আর সময় সঙ্গমের পর পুরুষও গর্ত খোঁজে চাঁদের গায়ে।
মেয়েদের লাল ঠোঁট কালো হয়ে গেলে
প্রশ্ন আসে কতবার ,কজন পুরুষ চুষলো।
মেয়েদের মোবাইল ফোন অনেক বেশি ম্যাসাজ এলে কিংবা কল
সমাজ বলে মেয়েটা ছেলে বাজ।
অথচ সেই মেয়েটাকে ,সেই যোনিতে সিগারেট ছেঁকা দিয়ে
নর্দমার জিভ দিয়ে
বিছানার চাদর চটকে সমাজ উঠে দাঁড়ায় ,
সাদা জামার বোতাম আটকে
প্যান্টের জিপ টানে
ছুঁড়ে দেয় সেই মেয়েটার শরীরে একগাদা কাগজের টুকরো
বলে সালা রেন্ডি ,পরেরদিন তোর গু. ... ফাটাবো ।
আপনাদের কখনো জানতে ইচ্ছে করে না
সেই মেয়েটা আয়নায় দাঁড়িয়ে কি বলে নিজেকে ,কিভাবে কান্না থামায় ?
কি করে একটা মেয়ে এমন বেআব্রু হতে পারে
ভেবেছেন কোনোদিন।
ভাবুন
দেখবেন নিজের অনেক আত্নীয়কে খুঁজে পাবেন
ওই নোংরা মেয়েটার শরীরে।
No comments:
Post a Comment