অনুভব (৫২)
................... ঋষি
================================================
যেমন শহর ফুরিয়ে যায় কোনো গ্রামাঞ্চলে
ঠিক তেমনি আমি ঘাসের উপর শিশির।
এখন সময় ফুরিয়ে গেছে সারা অস্তিত্বে একটা প্রহসন রাখা
নিজের পরিচয় ,নিজের গভীরে একটা ছুড়ি রাখা।
ধার করা বাঁচার অনীহা নিয়ে
একটা হাঁড়িকিরি ঘটে যেতেই পারে।
মরচে ধরা ছুড়ি
তার উপরে কোনো আদিম সম্রাটের হাতের ছাপ।
ছাপ পরে আছে অসংখ্য মৃত্যুর
নিদারুন যন্ত্রণার সাক্ষী নিয়ে ফুরোতে চাই না তলোয়ার।
পুরনো হয়ে যায়
মরচে ধরে যায়।
সময়ের সাথে ,সময়ের ধুলোর আড়ালে লুকোতে লুকোতে
কখন যেন একলা হয়ে যায়।
তবু একবার ফিরে আসতে চায় জীবনে বাকিটুকু দিনে
লিখে রাখতে চায় অনুভবের কবিতায়।
যেমন শহর ফুরিয়ে যায় কোনো শহর প্রান্তরে
ঠিক সেখানে আমি ফুটে ওঠা রক্ত গোলাপ।
আমার গোলাপের গন্ধে সুরভিত অস্তিত্বের অন্ধকার রং
বাঁচছে সবাই ,আমি ,তুমি ,সে।
ঠিক সে যন্ত্রণা ,আমার গভীরে এক তলোয়ার
যার কল্যানে একটা হাঁড়িকিরি ঘটে যেতেই পারে।
................... ঋষি
================================================
যেমন শহর ফুরিয়ে যায় কোনো গ্রামাঞ্চলে
ঠিক তেমনি আমি ঘাসের উপর শিশির।
এখন সময় ফুরিয়ে গেছে সারা অস্তিত্বে একটা প্রহসন রাখা
নিজের পরিচয় ,নিজের গভীরে একটা ছুড়ি রাখা।
ধার করা বাঁচার অনীহা নিয়ে
একটা হাঁড়িকিরি ঘটে যেতেই পারে।
মরচে ধরা ছুড়ি
তার উপরে কোনো আদিম সম্রাটের হাতের ছাপ।
ছাপ পরে আছে অসংখ্য মৃত্যুর
নিদারুন যন্ত্রণার সাক্ষী নিয়ে ফুরোতে চাই না তলোয়ার।
পুরনো হয়ে যায়
মরচে ধরে যায়।
সময়ের সাথে ,সময়ের ধুলোর আড়ালে লুকোতে লুকোতে
কখন যেন একলা হয়ে যায়।
তবু একবার ফিরে আসতে চায় জীবনে বাকিটুকু দিনে
লিখে রাখতে চায় অনুভবের কবিতায়।
যেমন শহর ফুরিয়ে যায় কোনো শহর প্রান্তরে
ঠিক সেখানে আমি ফুটে ওঠা রক্ত গোলাপ।
আমার গোলাপের গন্ধে সুরভিত অস্তিত্বের অন্ধকার রং
বাঁচছে সবাই ,আমি ,তুমি ,সে।
ঠিক সে যন্ত্রণা ,আমার গভীরে এক তলোয়ার
যার কল্যানে একটা হাঁড়িকিরি ঘটে যেতেই পারে।