শৈত্যের শিহরণ
........ঋষি
==================================================
এই নগরের রাস্তা কি বোঝে হেমন্তের অবসানে শীতের আগমন?
বুঝুক বা না, তুমি পা রাখলে তোমার শিহরণ হয় আমার অন্তরাত্মায় ।
শিহরণ হয় নিজের ভিতর বাইরে সেই পাগলাটে চাহুনির
যার গভীরে তুমি শুয়ে থাকো সারাদিন প্যাপিরাসে লেখা সেই পবিত্র বাণী।
আমার শরীরে, মনে বা শিশ্নে আর কোনো কাঁপন নেই
কাঁপন শুধু নিজের ভিতর বাড়তে থাকা চলন্তিকা তোমার স্পর্শে।
আমি শুধু টের পাই পিচঢালা কালোর অমসৃণে রাস্তায়
পথচলতে হুমড়ি খেয়ে পরে আমার মতো কেউ।
যার হাত পায়ের চামড়ার রুক্ষতা ,যার সিগারেট পোড়া ঠোঁটে অব্যক্ত হাসি
কাঁদতে থাকা প্রতিবাদ জীবন কখন যেন কবিতায়।
তবে রাস্তাটি কবিতাপাগল মানুষের মতোই অনুভূতিপ্রবণ
আর ঋতুটা কবিতার মানুষের শুকিয়ে যাওয়া ঝরতে থাকা পাতার ।
তোমার অদৃশ্য উপস্থিতি
তোমার ভালোবাসার তরঙ্গ শুধু ফোর জি র সান্নিধ্যে একটা অন্য জগৎ।
তারপর নির্দিষ্ট স্পেকট্রামে শুধু মাত্র একলা সান্নিধ্য
মজা এই,
আসন্ন শীতের বিকেলে এই নগরের রাস্তায় অজস্র কপোতকপোতি।
এই নগরের রাস্তা কি বোঝে এই ভারবাহী ঋতুর গভীরতা
মৃত্যু বোধহয় এমনি শুকনো কোনো সাদা পাতায় ফুটে ওঠা রক্ত ফোঁটা।
আমি যা বলতে চাই তা আর বলতে পারিনা
আমি লিখে ফেলি কবিতায় নিতান্ত গভীর অর্গাসম।
তোমাকে ভালোবাসি চলন্তিকা বদলানো প্রতিটা ঋতুতে তোমার সঙ্গম
তবুও শৈত্যের এই মৃত্যুমাসে তোমার অনুভব আমার নগরের রাস্তায়।
........ঋষি
==================================================
এই নগরের রাস্তা কি বোঝে হেমন্তের অবসানে শীতের আগমন?
বুঝুক বা না, তুমি পা রাখলে তোমার শিহরণ হয় আমার অন্তরাত্মায় ।
শিহরণ হয় নিজের ভিতর বাইরে সেই পাগলাটে চাহুনির
যার গভীরে তুমি শুয়ে থাকো সারাদিন প্যাপিরাসে লেখা সেই পবিত্র বাণী।
আমার শরীরে, মনে বা শিশ্নে আর কোনো কাঁপন নেই
কাঁপন শুধু নিজের ভিতর বাড়তে থাকা চলন্তিকা তোমার স্পর্শে।
আমি শুধু টের পাই পিচঢালা কালোর অমসৃণে রাস্তায়
পথচলতে হুমড়ি খেয়ে পরে আমার মতো কেউ।
যার হাত পায়ের চামড়ার রুক্ষতা ,যার সিগারেট পোড়া ঠোঁটে অব্যক্ত হাসি
কাঁদতে থাকা প্রতিবাদ জীবন কখন যেন কবিতায়।
তবে রাস্তাটি কবিতাপাগল মানুষের মতোই অনুভূতিপ্রবণ
আর ঋতুটা কবিতার মানুষের শুকিয়ে যাওয়া ঝরতে থাকা পাতার ।
তোমার অদৃশ্য উপস্থিতি
তোমার ভালোবাসার তরঙ্গ শুধু ফোর জি র সান্নিধ্যে একটা অন্য জগৎ।
তারপর নির্দিষ্ট স্পেকট্রামে শুধু মাত্র একলা সান্নিধ্য
মজা এই,
আসন্ন শীতের বিকেলে এই নগরের রাস্তায় অজস্র কপোতকপোতি।
এই নগরের রাস্তা কি বোঝে এই ভারবাহী ঋতুর গভীরতা
মৃত্যু বোধহয় এমনি শুকনো কোনো সাদা পাতায় ফুটে ওঠা রক্ত ফোঁটা।
আমি যা বলতে চাই তা আর বলতে পারিনা
আমি লিখে ফেলি কবিতায় নিতান্ত গভীর অর্গাসম।
তোমাকে ভালোবাসি চলন্তিকা বদলানো প্রতিটা ঋতুতে তোমার সঙ্গম
তবুও শৈত্যের এই মৃত্যুমাসে তোমার অনুভব আমার নগরের রাস্তায়।
No comments:
Post a Comment