তুমি শুনলে না ,
তোমার সাজানো শরীর ,সদ্য স্নান করা রানওয়ে ,অদ্ভুত বুকের ফ্লেভার
আমি বারংবার মুখ থুবড়ে পড়েছি , চুষেছি ,থাবড়েছি ,খেয়েছি
বুককেশ থেকে থেকে সরাসরি তোমার ব্যাকলেস ব্রা
আমি দাঁত লাগিয়েও খুলতে পারি নি
তুমিই খুলেছ বারংবার।
.
অদ্ভুত এক উলঙ্গতার গান গেয়েছি আমরা বারংবার
আমি বলি উৎসব ,আমি বলি ঈশ্বর ,আমি হলেম সিঁধেল চোর
তোমাকে দেখেছি ,আমার হাতের আঙুল উপছে পড়েছে স্তন
তোমাকে দেখেছি ,আমার সিঙ্গেল মল্টের নেশা জড়িয়ে ধরেছে তোমায়
আসলে যৌনতা একজন অনবরত ঈশ্বর
আমি ঈশ্বর খুঁজতে তোমার পায়ের ভাঁজে আটকে থেকেছি বহুক্ষণ ,
তারপর কখন যেন ঝড়
কখন যেন দুর্বলতা
আমি বুঝতেই পারি নি তুমি কেমন যেন একমাত্র মায়া আমার
শরীরের প্রতিটা রন্ধ্রে ঈশ্বরের কবিতা কিংবা মৃত্যুর।
.
ওপর নীচ বাহুমূল,সমস্ত দিকদর্শন
সমস্ত চুপ ,একটু মাথা ভার ,অদ্ভুত তোমার নগ্নতা ,তোমার দৃশ্যতা
সবাই বলে ভালোবাসাবাসি আসলে ন্যাকামি
সবাই বলে ভালোবাসো আর ভালোবাসো বলে যতই আঁকাআকি করা
তার শেষটুকু সকলেরই অই শরীরেই পৌঁছোয়।
আর আমি ভাবি শরীরের সাথে শরীর আটকে যদি ঈশ্বর না হয়
শরীরে সাথে শরীরের গন্ধ যদি স্মৃতি না হয়
শুধু ডট পেনের রিফিল আর কন্ডোমের গল্পটাই সত্যি
তবে তোমার দিকে তাকালেই কেন আমার বাঁচতে ইচ্ছে হয়।
পয়ার ছন্দে সময়ের ইতিহাসে যখন চারপাশে শরীরের মাংসের ছড়াছড়ি
তখন কেন শুধুমাত্র তোমাকেই জড়াতে ইচ্ছে হয়
তখন কেন শুধুমাত্র তোমার উদোম বুকটাই খোঁজা মাথা রাখতে
কেন কিছুতেই ফুরোয় না গল্পটা ,কিছুতেই হাঁপায় না
আসলে ভালোবাসলে যৌনতার কোনো শর্টকাট থাকে না
ইটস আ লং জার্নি ,,,,
,,,, শধু মিশতে চাওয়াটাই তখন জরুরী।
.
একটা অশ্লীল কবিতা
... ঋষি
No comments:
Post a Comment