মধ্যবর্তী দূরত্ব
....................... ঋষি
মধ্যবত্তি দূরত্ব কমে এলে আমাদের করিডোর আবছা হতে থাকে
দু একটা প্রহসনের মধ্যস্ততায় বাড়তে থাকে দূরত্ব।
আলোকবর্ষের স্পর্শে কমতে থাকা অন্ধকারে
একলা দাঁড়িয়ে থাকে ,একমনে অস্তিত্বতের অন্ধকারগুলো
জীবন মুখোশ পড়ে অযথা নিজস্ব নিয়ন্ত্রণে।
বিমানের ছায়া বাড়তে বাড়তে কখন যেন ঢেকে দেয়
একমনা একলা তিরতিরে নদী।
সকাল আমরা সকলে দেখি দৈনন্দিন করিডোরের বারান্দায়
হাত বাড়াই আকাশের দিকে আকাশ ছুঁতে চাই।
বুকের বরফ গলা মোমবাতি দাহে
অন্ধকার মুছতে থাকে ততক্ষণ
যতক্ষণ আমাদের দূরত্ব দৌরাত্ম থাকে।
সারা রাত যখন নেমে আসে চোখের পাতায় আমাদের প্রশ্ন ভিড়
সিলিঙের মানচিত্রে ধরা দেয় নিজস্ব আপদকালীন দূরত্ব।
সাইরেন বাজতে থাকে মাথার ভিতর অবিরত
ভালো থাকার সুখ ,ভালো রাখার সুখ
আর অজস্র সময় নীল আকাশের পাখি।
....................... ঋষি
মধ্যবত্তি দূরত্ব কমে এলে আমাদের করিডোর আবছা হতে থাকে
দু একটা প্রহসনের মধ্যস্ততায় বাড়তে থাকে দূরত্ব।
আলোকবর্ষের স্পর্শে কমতে থাকা অন্ধকারে
একলা দাঁড়িয়ে থাকে ,একমনে অস্তিত্বতের অন্ধকারগুলো
জীবন মুখোশ পড়ে অযথা নিজস্ব নিয়ন্ত্রণে।
বিমানের ছায়া বাড়তে বাড়তে কখন যেন ঢেকে দেয়
একমনা একলা তিরতিরে নদী।
সকাল আমরা সকলে দেখি দৈনন্দিন করিডোরের বারান্দায়
হাত বাড়াই আকাশের দিকে আকাশ ছুঁতে চাই।
বুকের বরফ গলা মোমবাতি দাহে
অন্ধকার মুছতে থাকে ততক্ষণ
যতক্ষণ আমাদের দূরত্ব দৌরাত্ম থাকে।
সারা রাত যখন নেমে আসে চোখের পাতায় আমাদের প্রশ্ন ভিড়
সিলিঙের মানচিত্রে ধরা দেয় নিজস্ব আপদকালীন দূরত্ব।
সাইরেন বাজতে থাকে মাথার ভিতর অবিরত
ভালো থাকার সুখ ,ভালো রাখার সুখ
আর অজস্র সময় নীল আকাশের পাখি।
No comments:
Post a Comment