জানলার বাইরে
.............. ঋষি
====================================================
তোমার বাড়ির জ্বালায় অচেনা কোকিল ডাকার মতো
ডেকে ওঠে অষ্টাদশী প্রেম।
আচ্ছা চলন্তিকা কবি কাকে বলে
সেদিন ফোনালাপ শেষে তুমি শোনালে তোমার গিটারের তারের আদরের আঙ্গুল।
আমি অদ্ভুত চুপ
কিন্তু তুমি ভাবোনি কখনো তোমার শেষ না হওয়া পেন্সিল স্কেচে আমি অপেক্ষায়।
আচ্ছা চলন্তিকা কবি কাকে বলে
নিঃস্বার্থ কবি মানে হেমন্তের এক চোরা পথ চলে গেছে পৃথিবীর অন্ধকার গলিতে।
নিঃস্বার্থ উপত্যকার মহিম গ্লানিতে যেখানে আদরের নিভৃত ফুল
নিঃস্বার্থ কবি মানে তোমার জীবন আমার কবিতা চলন্তিকা।
তোমার রোজনামচা আমার ছন্দের সুর
আর তোমার শেষ না হওয়া ঠোঁটে নড়াচড়া
আমার কাছে কবিতা।
আমি কবিতা লিখি নি আজ অবধি একটাও
আমি শুধু ছবি এঁকেছি শব্দ দিয়ে কোনো অদ্ভুত মায়াময়ী নারী।
আমার প্যাস্টেল কালারের হাজারো শেডে যারা ঘুমিয়ে থাকে
তারা জানে চলন্তিকা তুমি ছাড়া কবিতা হয় না।
আজ অবধি কোনো কবি তোমাকে ছাড়া ভাবতে পারে নি কোনো সৃষ্টি
পৃথিবীর আদিম গতিতে তুমি হেঁটে গেছো তোমার চেনা মায়াতে।
তোমার বাড়ির দরজায় বাড়তে থাকা লতানো গাছটা
আজ বিকেলে আমার জানলায় উঁকি মারলো।
আমি সামনে দিয়ে জানলা পেরিয়ে দেখি ফেলে আসা দুপুরের উস্কোখুস্কো রূপ
একটা ঝোড়ো হাওয়া ,একটা তুমুল বৃষ্টি।
তুমি ফোঁটা রাখলে ,শুধু বললে
কবি তুমি লেখো ,তোমার চলন্তিকা এখন তোমার জানলায়।
.............. ঋষি
====================================================
তোমার বাড়ির জ্বালায় অচেনা কোকিল ডাকার মতো
ডেকে ওঠে অষ্টাদশী প্রেম।
আচ্ছা চলন্তিকা কবি কাকে বলে
সেদিন ফোনালাপ শেষে তুমি শোনালে তোমার গিটারের তারের আদরের আঙ্গুল।
আমি অদ্ভুত চুপ
কিন্তু তুমি ভাবোনি কখনো তোমার শেষ না হওয়া পেন্সিল স্কেচে আমি অপেক্ষায়।
আচ্ছা চলন্তিকা কবি কাকে বলে
নিঃস্বার্থ কবি মানে হেমন্তের এক চোরা পথ চলে গেছে পৃথিবীর অন্ধকার গলিতে।
নিঃস্বার্থ উপত্যকার মহিম গ্লানিতে যেখানে আদরের নিভৃত ফুল
নিঃস্বার্থ কবি মানে তোমার জীবন আমার কবিতা চলন্তিকা।
তোমার রোজনামচা আমার ছন্দের সুর
আর তোমার শেষ না হওয়া ঠোঁটে নড়াচড়া
আমার কাছে কবিতা।
আমি কবিতা লিখি নি আজ অবধি একটাও
আমি শুধু ছবি এঁকেছি শব্দ দিয়ে কোনো অদ্ভুত মায়াময়ী নারী।
আমার প্যাস্টেল কালারের হাজারো শেডে যারা ঘুমিয়ে থাকে
তারা জানে চলন্তিকা তুমি ছাড়া কবিতা হয় না।
আজ অবধি কোনো কবি তোমাকে ছাড়া ভাবতে পারে নি কোনো সৃষ্টি
পৃথিবীর আদিম গতিতে তুমি হেঁটে গেছো তোমার চেনা মায়াতে।
তোমার বাড়ির দরজায় বাড়তে থাকা লতানো গাছটা
আজ বিকেলে আমার জানলায় উঁকি মারলো।
আমি সামনে দিয়ে জানলা পেরিয়ে দেখি ফেলে আসা দুপুরের উস্কোখুস্কো রূপ
একটা ঝোড়ো হাওয়া ,একটা তুমুল বৃষ্টি।
তুমি ফোঁটা রাখলে ,শুধু বললে
কবি তুমি লেখো ,তোমার চলন্তিকা এখন তোমার জানলায়।
No comments:
Post a Comment