জ্যোৎস্না ভেজা সেই নারী
........... ঋষি
=========================================
অনেকদিন আগেকার গল্প এটা
চাঁদ নাকি জ্যোৎস্না চুরি করে পৃথিবীতে আসে ঢেলে দেয়।
আর সেই জ্যোৎস্নায় দাঁড়িয়ে থাকে এক নারী
অনাবৃত তার সোহাগী মাদকতায় চাঁদ তখন পাগল পুরুষ।
পুরুষ শুধু সূরা ঢালতে পারে
যেমন জ্যোৎস্না ভিজিয়ে যাচ্ছে আমার অন্তরে।
জ্যোৎস্না চুরির গল্প অনেকে শুনেছি
কিন্তু পলিগামী পুরুষের রসায়ন ভাবতে ভাবতে
আমার মনে পরে সেই একলা দাঁড়ানো সেই জ্যোৎস্না ভেজা নারী।
মনে আছে পুরুষের মনে যখন রাত্রি জেগেছিল
ঋতুবতী সেই নারী চাঁদে ফেলে এসেছিল লাল রঙটা
যার অর্থ অন্ধকার আর নীরবতা মাঝে অহংকার আর অলংকার।
সেই থেকে নারী আর পুরুষ গল্প করতে শুরু করেছিল সারারাত
যদিও নারীটির সোহাগী পেখম ময়ূরপঙ্খী রঙের আদরের লোভ।
পুরুষের বুকের ভিতর তখন নেশা একটা পাগলামি
আদিম কোনো ঝড় আছড়ে পড়ছে নারীর খোলা বুকে আরো গভীরে।
তলপেটে আদিম স্রোত
তারপর শান্ত সেই খরস্রোতা রাত্রি ঘুমের আদলে।
অনেকদিন আগেকার গল্প এটা
ক্রমশ এক নারী থেকে অন্য নারী পুরুষ বদলাচ্ছে নেশার চোখ।
এই ভাবে আদি থেকে এভাবেই চুরি হয়ে যাচ্ছিল সমস্ত কুলীন নিঃশ্বাস
যা আটকে থাকে প্রতিটি জ্যোৎস্না রঙের বালিশের ফাঁকে।
সেই জ্যোৎস্নায় দাঁড়ানো নারী আজ বিভ্রান্ত রঙভ্রান্তির বিকারে
মিশে যাচ্ছে সময়ের হাওয়ায় হারানো স্পর্শ সেই জ্যোৎস্নায়।
........... ঋষি
=========================================
অনেকদিন আগেকার গল্প এটা
চাঁদ নাকি জ্যোৎস্না চুরি করে পৃথিবীতে আসে ঢেলে দেয়।
আর সেই জ্যোৎস্নায় দাঁড়িয়ে থাকে এক নারী
অনাবৃত তার সোহাগী মাদকতায় চাঁদ তখন পাগল পুরুষ।
পুরুষ শুধু সূরা ঢালতে পারে
যেমন জ্যোৎস্না ভিজিয়ে যাচ্ছে আমার অন্তরে।
জ্যোৎস্না চুরির গল্প অনেকে শুনেছি
কিন্তু পলিগামী পুরুষের রসায়ন ভাবতে ভাবতে
আমার মনে পরে সেই একলা দাঁড়ানো সেই জ্যোৎস্না ভেজা নারী।
মনে আছে পুরুষের মনে যখন রাত্রি জেগেছিল
ঋতুবতী সেই নারী চাঁদে ফেলে এসেছিল লাল রঙটা
যার অর্থ অন্ধকার আর নীরবতা মাঝে অহংকার আর অলংকার।
সেই থেকে নারী আর পুরুষ গল্প করতে শুরু করেছিল সারারাত
যদিও নারীটির সোহাগী পেখম ময়ূরপঙ্খী রঙের আদরের লোভ।
পুরুষের বুকের ভিতর তখন নেশা একটা পাগলামি
আদিম কোনো ঝড় আছড়ে পড়ছে নারীর খোলা বুকে আরো গভীরে।
তলপেটে আদিম স্রোত
তারপর শান্ত সেই খরস্রোতা রাত্রি ঘুমের আদলে।
অনেকদিন আগেকার গল্প এটা
ক্রমশ এক নারী থেকে অন্য নারী পুরুষ বদলাচ্ছে নেশার চোখ।
এই ভাবে আদি থেকে এভাবেই চুরি হয়ে যাচ্ছিল সমস্ত কুলীন নিঃশ্বাস
যা আটকে থাকে প্রতিটি জ্যোৎস্না রঙের বালিশের ফাঁকে।
সেই জ্যোৎস্নায় দাঁড়ানো নারী আজ বিভ্রান্ত রঙভ্রান্তির বিকারে
মিশে যাচ্ছে সময়ের হাওয়ায় হারানো স্পর্শ সেই জ্যোৎস্নায়।
No comments:
Post a Comment