অজান্তে কবিতায়
................... ঋষি
====================================
নিজেকে জাগায় নি বহুদিন
বহুদিন নিজেকে নাড়িয়ে দেখি নি ভিতর থেকে।
নিজের কলম নির্যাসে রক্তের দিনলিপি
স্যাতস্যাতে উঠোনে সাজানো সভ্যতা অলংকার।
ঝংকার জীবিত আমি
আমার পাতায় পাতায় অনিবার্য বেঁচে ফেরায়।
কবেকার কোন প্রাচীন মুখোসের আড়ালে
লোকানো বাড়িঘর ,লোকানো অগুনতি যন্ত্রণার মোড়কে।
আমি তাকিয়ে থাকি শহরের দিকে
ফালি চাঁদ আমাকে প্রশ্ন করে।
জীবনানন্দ তুমি তো জীবিত নও
জীবিত সেই চেনা ফেরিওয়ালা বুকের ভিতরে।
বারংবার প্রাচীন মনুস্লক মৃত আয়নায়
আমার মুখ হাসতে থাকে।
নিজেকে জাগায় নি বহুদিন হলো
ঘুমিয়ে আছে শহর আমার বুকের ভিতরে।
চেনা বাড়িঘর ,বাতিস্তম্ভ ,চেনা অহংকার ,চেনা দিনলিপি
স্যাতস্যাতে উঠোনে মুখ থুবড়ে পরি.
মুখে রক্তের দাগ
আমি আমার শহরে রক্তবমি করি।
................... ঋষি
====================================
নিজেকে জাগায় নি বহুদিন
বহুদিন নিজেকে নাড়িয়ে দেখি নি ভিতর থেকে।
নিজের কলম নির্যাসে রক্তের দিনলিপি
স্যাতস্যাতে উঠোনে সাজানো সভ্যতা অলংকার।
ঝংকার জীবিত আমি
আমার পাতায় পাতায় অনিবার্য বেঁচে ফেরায়।
কবেকার কোন প্রাচীন মুখোসের আড়ালে
লোকানো বাড়িঘর ,লোকানো অগুনতি যন্ত্রণার মোড়কে।
আমি তাকিয়ে থাকি শহরের দিকে
ফালি চাঁদ আমাকে প্রশ্ন করে।
জীবনানন্দ তুমি তো জীবিত নও
জীবিত সেই চেনা ফেরিওয়ালা বুকের ভিতরে।
বারংবার প্রাচীন মনুস্লক মৃত আয়নায়
আমার মুখ হাসতে থাকে।
নিজেকে জাগায় নি বহুদিন হলো
ঘুমিয়ে আছে শহর আমার বুকের ভিতরে।
চেনা বাড়িঘর ,বাতিস্তম্ভ ,চেনা অহংকার ,চেনা দিনলিপি
স্যাতস্যাতে উঠোনে মুখ থুবড়ে পরি.
মুখে রক্তের দাগ
আমি আমার শহরে রক্তবমি করি।
No comments:
Post a Comment