অনুভব (৪৫)
................... ঋষি
===============================================
পরশুর আগের দিন পর্যন্ত অনুভুতিরা ছিল অবশ
সৃষ্টি যেন দুরন্ত দামাল শিশু।
কোন ছিরিছাঁদ নেই কবিতায়
বেরং যেন বড়ই স্পষ্ট রামধনুর রঙে অস্পষ্ট ছায়ায় মেশা।
ছায়া পরিস্কার হলো
আমি কেমন জানি অভ্যাস হয়ে গেলাম তোর।
চায়ের ভাঁড়ে ঠোঁট পুড়ছে
সিগারেটের ঠোঁটে নিকোটিন হৃদয়।
কেমন একটা আনকোরা ভার্জিনিটি সারা ঐশ্বরিক অস্তিত্বে
সময় যে কিশোর হয়ে গেলো।
আর যন্ত্রণা সে কোনো সদ্য একুশে পাড় ভাঙ্গা শাড়ি
আমার সামনে দাঁড়িয়ে ছায়ার মতন।
আগলাতে চাই বুকের খোলা দরজায় তোর পায়ের ছাপ
লক্ষ্মী এলো ঘরে।
তারপর বাটা ভরা পান আর আমার হাতে কলম
দুটোই সুজলে সুফলা লাল রঙে
তোকে ছাড়া বাঁচবো কি করে যন্ত্রণা।
আকাশের পাঁশুটে চাঁদটা আজ একদম চুপ ,
আমি তরিয়ে তরিয়ে অনুভব করছি আমার বিষন্ন বেলা।
চাঁদের একপাশে দাঁত রেখে দেখি
আধ খাওয়া স্যান্ডুইচ আমাকে দেখে হাসছে।
পাশে লেটুস পাতা ,আর অসংখ্য জীবনের শব্দ
যন্ত্রণা তুই এই ভাবে জীবিত জীবন হয়ে গেলি।
................... ঋষি
===============================================
পরশুর আগের দিন পর্যন্ত অনুভুতিরা ছিল অবশ
সৃষ্টি যেন দুরন্ত দামাল শিশু।
কোন ছিরিছাঁদ নেই কবিতায়
বেরং যেন বড়ই স্পষ্ট রামধনুর রঙে অস্পষ্ট ছায়ায় মেশা।
ছায়া পরিস্কার হলো
আমি কেমন জানি অভ্যাস হয়ে গেলাম তোর।
চায়ের ভাঁড়ে ঠোঁট পুড়ছে
সিগারেটের ঠোঁটে নিকোটিন হৃদয়।
কেমন একটা আনকোরা ভার্জিনিটি সারা ঐশ্বরিক অস্তিত্বে
সময় যে কিশোর হয়ে গেলো।
আর যন্ত্রণা সে কোনো সদ্য একুশে পাড় ভাঙ্গা শাড়ি
আমার সামনে দাঁড়িয়ে ছায়ার মতন।
আগলাতে চাই বুকের খোলা দরজায় তোর পায়ের ছাপ
লক্ষ্মী এলো ঘরে।
তারপর বাটা ভরা পান আর আমার হাতে কলম
দুটোই সুজলে সুফলা লাল রঙে
তোকে ছাড়া বাঁচবো কি করে যন্ত্রণা।
আকাশের পাঁশুটে চাঁদটা আজ একদম চুপ ,
আমি তরিয়ে তরিয়ে অনুভব করছি আমার বিষন্ন বেলা।
চাঁদের একপাশে দাঁত রেখে দেখি
আধ খাওয়া স্যান্ডুইচ আমাকে দেখে হাসছে।
পাশে লেটুস পাতা ,আর অসংখ্য জীবনের শব্দ
যন্ত্রণা তুই এই ভাবে জীবিত জীবন হয়ে গেলি।
No comments:
Post a Comment